📌 কী শেখানো হয়
জাহাজের ইঞ্জিন, প্রপালশন সিস্টেম, বয়লার, পাম্প, রেফ্রিজারেশন, ইলেকট্রিক্যাল ও ইলেকট্রনিক সিস্টেম ইত্যাদি।
মেরিন সেফটি, ফায়ার ফাইটিং, লাইফ সেভিং এপ্লায়েন্স।
শিপ মেইনটেন্যান্স ও রেপেয়ার।
নেভিগেশন বেসিক্স।
ক্যারিয়ার সম্ভাবনা
মেরিন ইঞ্জিনার হিসেবে মেরচেন্ট শিপে চাকরি: দেশের পাশাপাশি বিদেশি জাহাজে ভালো বেতন ও সুযোগ।
ড্রাই ডক / শিপইয়ার্ডে কাজ: জাহাজ নির্মাণ ও মেরামত।
পোর্ট অথরিটি, নৌ বাহিনী বা কোস্ট গার্ডে টেকনিক্যাল পদে চাকরি।
মেরিন মেইনটেন্যান্স কোম্পানিতে চাকরি।
অভিজ্ঞতা হলে শিপ ম্যানেজমেন্ট বা ইন্সপেকশন কোম্পানিতে ইন্সপেক্টর বা সুপারিনটেন্ডেন্ট।
বেতন সম্ভাবনা
শুরুতে দেশীয় জাহাজে মাসে প্রায় ২০,০০০ – ৩০,০০০ টাকা থেকে শুরু।
বিদেশি শিপে গেলে ৮০০ – ১৫০০ USD (প্রায় ৯০,০০০ – ১,৫০,০০০ টাকা) মাসে, অভিজ্ঞ হলে আরও বেশি।
স্কিল ডেভেলপমেন্ট
মেকানিক্যাল ও ইলেকট্রিক্যাল টেকনোলজি।
প্র্যাকটিক্যাল প্রোব্লেম সলভিং।
টিমওয়ার্ক ও সেফটি নিয়ম মানা।
ইংরেজি কমিউনিকেশন, যা আন্তর্জাতিক জবের জন্য খুব গুরুত্বপূর্ণ।
ভবিষ্যৎ
শিপিং ও লজিস্টিক ব্যবসা ক্রমশই বাড়ছে।
IMO (International Maritime Organization) এর নতুন নীতি অনুযায়ী দক্ষ মেরিন ইঞ্জিনিয়ারদের চাহিদা বাড়ছে, বিশেষত ক্লিনার ফুয়েল ও গ্রিন টেকনোলজির জন্য।
✅ কার জন্য উপযুক্ত?
যাদের মেকানিক্যাল, ইলেকট্রিক্যাল টেকনোলজি বা সমুদ্রপথের প্রতি আগ্রহ আছে।
ফিজিক্যাল ফিটনেস ভালো।
দূরে ও সমুদ্রপথে কাজ করতে মানসিকভাবে প্রস্তুত।
🛳 ১. ভালো বেতন ও বৈদেশিক মুদ্রা অর্জন
মেরিন ইঞ্জিনিয়াররা প্রায়ই বিদেশি জাহাজে (মেরচেন্ট নেভি) চাকরি করেন, যেখানে ডলার বা ইউরোতে বেতন পান।
ফলে মাসে ১,০০,০০০ থেকে ৩,০০,০০০ টাকা সমপরিমাণ আয় করা সম্ভব।
বাংলাদেশে থেকে আয় করলে তুলনামূলক কম, তবে দেশীয় শিপিং কোম্পানিতেও ভালো বেতন পাওয়া যায়।
🏥 ২. স্বাস্থ্য সুবিধা
মেরিন কোম্পানিগুলো সাধারণত তাদের ক্রুদের জন্য মেডিকেল ইন্স্যুরেন্স প্রদান করে।
বিদেশে জাহাজে কাজ করলে আন্তর্জাতিক মানের স্বাস্থ্যসেবা ও ইমার্জেন্সি চিকিৎসা সুবিধা থাকে।
🏠 ৩. ফ্রি থাকা-খাওয়া
জাহাজে চাকরির সময় থাকা-খাওয়া সম্পূর্ণ ফ্রি।
এতে মাসিক ব্যয়ের বড় অংশ সাশ্রয় হয়।
✈ ৪. ফ্রি ট্রাভেল সুবিধা
বিভিন্ন দেশ ঘোরার সুযোগ হয়।
অনেক সময় শিপপোর্টে কিছু দিনের জন্য অবকাশও মেলে।
🎓 ৫. ট্রেনিং ও ক্যারিয়ার উন্নতি
জাহাজে কাজ করার মাধ্যমে ধাপে ধাপে প্রমোশন পেতে পারেন:
Junior Engineer → 4th Engineer → 3rd Engineer → 2nd Engineer → Chief Engineer।
Chief Engineer হলে আয় আরও অনেক বেড়ে যায়।
কিছু কোম্পানি নিজস্ব খরচে স্পেশাল কোর্সও করায়।
🏦 ৬. ব্যাংক লোন ও আর্থিক সুবিধা
ডলার ইনকাম থাকায় বাংলাদেশি ব্যাংক থেকে সহজে লোন পাওয়া যায়।
ব্যাংক ফাইন্যান্সে সহজ শর্তে গাড়ি, ফ্ল্যাট ইত্যাদি কেনা সহজ হয়।
👦 ৭. ফ্যামিলি ভিজিট বা পেরোলিভ সুবিধা
দীর্ঘ চুক্তির পরে দেশে ফিরে লম্বা ছুটি পাওয়া যায় (৩-৬ মাস), যা পরিবার নিয়ে সময় কাটানোর জন্য খুব ভালো।
🔍 বাংলাদেশে চাকরির ক্ষেত্র
✅ বিদেশি শিপিং কোম্পানিতে
✅ দেশীয় মেরিন শিপিং কোম্পানি যেমন:
KSRM Shipping Lines
Kabir Steel
Akij Shipping Line
✅ বন্দর (Port Authority), শিপইয়ার্ড (Dockyard)
✅ মেরিন ইন্সপেকশন / সার্ভে কোম্পানি
✅ কোস্ট গার্ড, নৌবাহিনী (টেকনিক্যাল বিভাগ)
✅ শিপ মেইনটেন্যান্স ও ইঞ্জিনিয়ারিং ফার্ম
বৈশ্বিক বাণিজ্যের ৯০% চলে সমুদ্রপথে
বিশ্বের প্রায় ৯০% পণ্য পরিবহন হয় সমুদ্রপথে জাহাজে।
ফলে, লাখ লাখ জাহাজ প্রতিদিন চলাফেরা করছে — এদের ইঞ্জিন, প্রপালশন, মেকানিক্যাল সিস্টেম চালু ও রক্ষণাবেক্ষণ করতে দরকার দক্ষ মেরিন ইঞ্জিনিয়ার।
নতুন জাহাজ, নতুন প্রযুক্তি
প্রতি বছর হাজার হাজার নতুন জাহাজ বানানো হচ্ছে, যেখানে আধুনিক ইঞ্জিন, ডিজেল-ইলেকট্রিক প্রপালশন, LNG, হাইব্রিড সিস্টেম বসানো হচ্ছে।
এসব পরিচালনা ও মেইনটেইন করার জন্য নতুন প্রজন্মের ইঞ্জিনিয়ার প্রয়োজন।
নিরাপত্তা ও ইন্টারন্যাশনাল রুলস
IMO (International Maritime Organization) সহ বিভিন্ন সংস্থা জাহাজের নিরাপত্তা ও পরিবেশ সংরক্ষণের জন্য কঠোর নিয়ম চাপাচ্ছে।
ফলে প্রতিটি জাহাজে দক্ষ, লাইসেন্সধারী মেরিন ইঞ্জিনিয়ার থাকা বাধ্যতামূলক।
অভিজ্ঞ ইঞ্জিনিয়ার কম
এই পেশা কিছুটা চ্যালেঞ্জিং ও সমুদ্রে দীর্ঘ সময় থাকতে হয়, তাই অনেকে ঝুঁকতে চায় না।
ফলে দক্ষ ও অভিজ্ঞ ইঞ্জিনিয়ারদের চাহিদা সবসময়ই বেশি থাকে।
শিপিং কোম্পানিগুলো ভালো বেতন অফার করে
কারণ তারা জানে দক্ষ ইঞ্জিনিয়ার ছাড়া জাহাজ চালানো সম্ভব নয়।
জাহাজ যদি ইঞ্জিন ফেইলিউর বা মেইনটেন্যান্স ভুলের কারণে দাঁড়িয়ে যায়, তখন লাখ লাখ ডলার ক্ষতি হয়।
তাই তারা ভালো বেতন ও সুযোগ-সুবিধা দিয়ে ইঞ্জিনিয়ার ধরে রাখে।
পরিবেশবান্ধব (Green Shipping) এর জন্য নতুন চাহিদা
এখন জাহাজে ক্লিন ফুয়েল, ন্যাচারাল গ্যাস, হাইব্রিড সিস্টেম চালু হচ্ছে।
এগুলো পরিচালনার জন্য আলাদাভাবে প্রশিক্ষিত ইঞ্জিনিয়ার দরকার।
সারসংক্ষেপ
✅ জাহাজ চালানোর জন্য দক্ষ ইঞ্জিনিয়ার বাধ্যতামূলক।
✅ সমুদ্রপথে বাণিজ্য ক্রমেই বাড়ছে।
✅ আধুনিক প্রযুক্তির কারণে নতুন দক্ষতার লোক দরকার।
✅ কঠোর আন্তর্জাতিক আইন (IMO, SOLAS, MARPOL)।
✅ ভালো বেতন ও ক্যারিয়ার গ্রোথ।
🚀 ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা (সংক্ষেপে)
✅ দক্ষতা অর্জন:
মেরিন ইঞ্জিনিয়ারিং-এর টেকনিক্যাল জ্ঞান, ইংরেজি কমিউনিকেশন ও IMO স্ট্যান্ডার্ডের নিয়ম ভালভাবে শেখা।
✅ লাইসেন্স ও সার্টিফিকেট:
STCW কোর্স, CDC, সিএফআর, এঞ্জিনিয়ারিং ওয়াচ কিপার লাইসেন্স ইত্যাদি সংগ্রহ করা।
✅ প্রথমে জুনিয়র ইঞ্জিনিয়ার হয়ে অভিজ্ঞতা নেওয়া:
দেশীয় বা বিদেশি জাহাজে কাজ করে হাতেকলমে শিখে নেওয়া।
✅ ধাপে ধাপে প্রমোশন:
4th → 3rd → 2nd → Chief Engineer হয়ে উচ্চ বেতন ও দায়িত্ব নেওয়া।
✅ সবসময় নতুন প্রযুক্তি শেখা:
গ্রিন ফুয়েল, LNG, অটোমেশন, ইঞ্জিন মনিটরিং ইত্যাদিতে আপডেট থাকা।
✅ অর্থ সঞ্চয় করে বিনিয়োগ:
দীর্ঘমেয়াদে ফ্ল্যাট, জমি, ব্যবসা ইত্যাদিতে বিনিয়োগের মাধ্যমে আর্থিক নিরাপত্তা।
✅ পরিবারের জন্য সময় রাখা:
চুক্তি শেষে ছুটিতে থেকে পরিবারকে সময় দেওয়া।
উচ্চশিক্ষা (Higher Studies)
✅ BSc in Marine Engineering:
ডিপ্লোমার পর সরাসরি ব্যাচেলর করলে লার্নিং ডেপথ বাড়ে ও দ্রুত প্রমোশন পাওয়া সহজ হয়।
(বাংলাদেশে BUET এর নৌ ইঞ্জিনিয়ারিং, বা BSMRMU – বঙ্গবন্ধু মেরিটাইম বিশ্ববিদ্যালয়, চট্টগ্রামে Marine Engineering প্রোগ্রাম।)
✅ Masters (MSc) in Marine Engineering / Naval Architecture:
বিশেষত শিপ ডিজাইন, প্রপালশন সিস্টেম, শিপ ডিজেল ইঞ্জিনে রিসার্চ করে শিক্ষকতা বা নেভাল ডিজাইন অফিসে ক্যারিয়ার গড়া যায়।
✅ MBA in Shipping Management / Logistics:
যারা পরবর্তীতে ম্যানেজমেন্ট বা শিপিং বিজনেসে যেতে চাও, তাদের জন্য উপযুক্ত।
🛠 বিশেষায়িত দক্ষতা (Specialized Skills)
✅ Marine Automation & Control Systems:
PLC, SCADA, Integrated Bridge Systems ইত্যাদি শিখে হাই-টেক শিপে চাকরির সুযোগ বাড়ানো।
✅ Marine Electrical & Electronics:
HV switchboard, motor control, power management — ইলেকট্রো-টেকনিক্যাল অফিসার (ETO) হিসেবে ক্যারিয়ার।
✅ Marine Surveying & Classification:
DNV, Lloyd’s Register, Bureau Veritas এর মতো প্রতিষ্ঠান শিপ সার্ভে ও সার্টিফিকেশনের জন্য ইঞ্জিনিয়ার নেয়।
✅ LNG / Dual Fuel Systems:
নতুন প্রজন্মের LNG বা Hybrid ফুয়েল সিস্টেম পরিচালনার জন্য সার্টিফাইড ইঞ্জিনিয়ারদের চাহিদা বাড়ছে
✅ Shipyard Project Management:
শিপ কনস্ট্রাকশন, মডিফিকেশন বা রিপেয়ার প্রজেক্ট পরিচালনার জন্য PMP/PRINCE2 এর মতো প্রজেক্ট ম্যানেজমেন্ট সার্টিফিকেট করলে খুবই উপকারী।
⭐ সংক্ষেপে
🎯 উচ্চশিক্ষা:
➡ BSc → MSc → MBA (শিপিং ম্যানেজমেন্ট)
🎯 বিশেষায়িত দক্ষতা:
➡ Automation, ETO, LNG, Survey, Shipyard Management
✅ 💰 উচ্চ বেতন:
ডলার বা ইউরোতে বেতন — মাসে প্রায় $1500–$8000, অভিজ্ঞতা ও পদমর্যাদা অনুযায়ী।
✅ 🏠 ফ্রি থাকা-খাওয়া:
জাহাজে সম্পূর্ণ ফ্রি থাকা-খাওয়া ও ইন্টারনেট সুবিধা।
✅ 🚑 স্বাস্থ্য বীমা:
ইন্টারন্যাশনাল স্ট্যান্ডার্ড মেডিকেল ইন্স্যুরেন্স ও ইমার্জেন্সি কভারেজ।
✅ ✈ ফ্রি ট্রাভেল:
চুক্তি শেষে ফ্রি এয়ার টিকেটে দেশে ফেরার সুবিধা ও নতুন নতুন দেশ ঘোরার সুযোগ।
✅ 📈 দ্রুত প্রমোশন:
সিস্টেমেটিক ক্যারিয়ার ল্যাডার (4th → 3rd → 2nd → Chief Engineer) যা অন্য অনেক পেশার তুলনায় দ্রুত।
✅ 🏦 ব্যাংক সুবিধা:
ফরেন কারেন্সি আয় হওয়ায় দেশে সহজে লোন, ক্রেডিট কার্ড সুবিধা।
✅ 🛳 আন্তর্জাতিক অভিজ্ঞতা:
ভবিষ্যতে শিপ ম্যানেজমেন্ট, শিপ সার্ভে বা বিদেশি শিপইয়ার্ডে স্থায়ী চাকরির সম্ভাবনা।
📈 পদবী/পজিশন 🇧🇩 দেশে (মাসিক) 🌍 বিদেশে (মাসিক)
Junior Engineer / Engine Cadet ১৫,০০০ – ৩০,০০০ টাকা $৪০০ – $১,০০০ (প্রায় ৪৫,০০০ – ১,১০,০০০ টাকা)
4th Engineer ২৫,০০০ – ৪০,০০০ টাকা $১,২০০ – $২,০০০ (প্রায় ১,৩০,০০০ – ২,২০,০০০ টাকা)
3rd Engineer ৩০,০০০ – ৫০,০০০ টাকা $২,৫০০ – $৩,৫০০ (প্রায় ২,৭০,০০০ – ৩,৮০,০০০ টাকা)
2nd Engineer ৪০,০০০ – ৬০,০০০ টাকা $৪,০০০ – $৫,৫০০ (প্রায় ৪,৩০,০০০ – ৬,০০,০০০ টাকা)
Chief Engineer ৬০,০০০ – ৮০,০০০ টাকা $৬,০০০ – $৮,০০০ (প্রায় ৬,৫০,০০০ – ৮,৭০,০০০ টাকা)
💡 কিছু অতিরিক্ত দিক
✅ বিদেশি কোম্পানিতে বেতন সাধারণত Tax Free (অধিকাংশ দেশে)।
✅ জাহাজে থাকা-খাওয়া সম্পূর্ণ ফ্রি, ফলে প্রায় পুরো বেতন সঞ্চয় করা যায়।
✅ চুক্তি শেষে (৬-৮ মাস) দেশে ফিরে লম্বা ছুটি উপভোগ করা যায়, তবুও ছুটির সময় প্রায়ই বেতন-সদৃশ সেভিং থেকে চলা যায়।
✅ ১. বিশ্বজুড়ে বিশাল চাহিদা
সমুদ্রপথে বাণিজ্য ৯০% হয়, আর প্রতিটি জাহাজ চালাতে প্রয়োজন দক্ষ মেরিন ইঞ্জিনিয়ার।
ফলে দেশে-বিদেশে চাহিদা বাড়ছেই।
✅ ২. উচ্চ বেতন ও ডলার আয়
বিদেশি জাহাজে মাসে $৪,০০০ – $৮,০০০ পর্যন্ত উপার্জন সম্ভব।
ফলে কম সময়ে আর্থিক স্বাবলম্বিতা।
✅ ৩. ফ্রি থাকা-খাওয়া ও ট্রাভেল সুবিধা
জাহাজে থাকা-খাওয়া, চিকিৎসা সব ফ্রি।
বহু দেশ ঘোরার সুযোগ বিনা খরচে।
✅ ৪. দ্রুত ক্যারিয়ার গ্রোথ
জুনিয়র থেকে চিফ ইঞ্জিনিয়ার পর্যন্ত প্রমোশন খুব দ্রুত হয়।
অন্য অনেক পেশার তুলনায় বেতন বৃদ্ধির হার অনেক বেশি।
✅ ৫. আধুনিক টেকনোলজির সাথে কাজ
LNG, Automation, Hybrid Propulsion ইত্যাদির মতো অত্যাধুনিক প্রযুক্তি শিখে কাজ করার সুযোগ।
✅ ৬. বয়সের সুবিধা — যত তাড়াতাড়ি শুরু, তত ভালো
মেরিন লাইসেন্স, সি-টাইম ইত্যাদি ধাপে ধাপে বাড়াতে সময় লাগে।
তাই তাড়াতাড়ি শুরু করলে দ্রুত অভিজ্ঞতা ও প্রমোশন পাওয়া যায়।
✅ ৭. দেশে ফিরে সহজে বিনিয়োগ ও সঞ্চয়
বিদেশ থেকে উপার্জন করে দেশে গিয়ে ফ্ল্যাট, জমি, ব্যবসায় বিনিয়োগ করে ভবিষ্যৎ নিরাপদ করা সহজ।
🎯 সংক্ষেপে:
> 🌊 এখনই শুরু করলে দ্রুত অভিজ্ঞতা, উচ্চ বেতন, বিদেশি লাইফস্টাইল, আর্থিক সুরক্ষা ও আন্তর্জাতিক ক্যারিয়ার — সবকিছু হাতের মুঠোয় আনতে পারবেন।
✅ ১. বিআইএমটি অনুমোদিত ও আন্তর্জাতিক মানের সিলেবাস
SIMT বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব মেরিন টেকনোলজি (BIAMT) অনুমোদিত কারিকুলাম অনুসরণ করে, ফলে সনদ সবখানে গ্রহণযোগ্য।
✅ ২. আধুনিক ল্যাব ও ওয়ার্কশপ সুবিধা
হাই-স্ট্যান্ডার্ড ইঞ্জিন ল্যাব, মেশিন শপ, ইলেকট্রিক্যাল ও মেরিন সিমুলেটর সুবিধা।
✅ ৩. অভিজ্ঞ শিক্ষক ও ইন্ডাস্ট্রি এক্সপার্টস
এখানে শিক্ষাদান করেন অভিজ্ঞ মেরিন ইঞ্জিনিয়ার ও শিপিং ইন্ডাস্ট্রির বিশেষজ্ঞরা।
✅ ৪. ইন্টার্নশিপ ও ইন্ডাস্ট্রি লিংক
দেশীয় শিপিং কোম্পানি ও শিপইয়ার্ডের সাথে চুক্তি থাকায় সহজে ইন্টার্নশিপ ও প্র্যাক্টিক্যাল ট্রেনিং হয়।
✅ ৫. চাকরির সহায়তা ও ক্যারিয়ার গাইডলাইন
SIMT ছাত্রদের ক্যাম্পাস রিক্রুটমেন্ট, সিভি-প্রসেসিং, ইন্টারভিউ প্রিপারেশন ইত্যাদিতে সরাসরি সহায়তা করে।
✅ ৬. শৃঙ্খলাপূর্ণ পরিবেশ ও ছাত্র কল্যাণ সুবিধা
আবাসিক সুবিধা, লাইব্রেরি, কম্পিউটার ল্যাব, স্পোর্টস সব একসাথে।
✅ ৭. তুলনায় সাশ্রয়ী ফি
বিদেশে বা বড় প্রাইভেট ইনস্টিটিউটের তুলনায় তুলনামূলক কম খরচে আন্তর্জাতিক মানের শিক্ষা।
🎯 সংক্ষেপে:
SIMT তে মেরিন ইঞ্জিনিয়ারিং মানে — আধুনিক টুলস, অভিজ্ঞ শিক্ষক, সরাসরি ইন্ডাস্ট্রি সংযোগ, শৃঙ্খলাপূর্ণ পড়াশোনা ও সহজে চাকরির সুযোগ — সব এক জায়গায়।